খ্রীষ্টান সিরাজউদ্দীনের চারটি প্রশ্নের উত্তর

Front Cover
 

Selected pages

Common terms and phrases

১৮৯৭ অতএব অভিশপ্ত অর্থাৎ আছে আমরা আমাদের আমার আমি আর আল্লাহ্ তা'লা ইঞ্জিল ইসলাম ইহা ইহাই ইহার ইহুদী ঈমান উত্তর উপর উহা উহার এই এক একটি এখন এবং এমন এরূপ ঐশী ওপর কথা করা করার করিতে করিবার করিয়া করিয়াছে করিলেন করে করে এবং করেন কারণ কি কিন্তু কেহ কোন কোরআন শরীফ কোরবানী খোদা তা'লার খোদার খ্রীষ্টানদের ছিল জন্য জাতির জীবন তখন তবে তাঁহার তাহা হইলে তাহাকে তাহাদের তাহারা তিনি তৌরাত তৌহীদ থাকে দয়া দিক দিকে দিয়া দিয়াছে দেওয়া দেয় দ্বারা ধর্ম ধর্মের নহে না নাই নিকট ন্যায় পবিত্র পর পর্যন্ত পাওয়া পাপ পাপের পারে পূর্ণ প্রকার প্রকৃত প্রতি প্রয়োজন প্রেম প্রেমের বরং বর্ণিত বলা বলিয়া বা বিষয়ে ব্যক্তি মধ্যে মনে মসীহ্ মানব মানুষ মানুষের মুক্তির মূসা যখন যদি যায় যাহা যাহার যীশু যীশুর যে যেন যেমন লাভ শরীফে শিক্ষা শুধু সকল সত্য সম্বন্ধে সহিত সাক্ষ্য সুতরাং সূরা সে সেই হইতে হইবে হইয়া হইয়াছিল হইয়াছে হইল হওয়ার হয় হযরত

About the author

 প্রতিশ্রুত মসীহ ও ইমাম মাহদী হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.) ১৮৩৫ সনে ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের কাদিয়ান নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আজীবন পবিত্র কুরআন-এর গবেষণা ও মাহাত্ম অনুসন্ধান, দোয়া ও একান্ত ধর্মপরায়ণ জীবন যাপন করেন। চারদিক হতে ইসলামের বিরুদ্ধে নোংরা অপবাদ, আক্রমণ, মুসলমানদের চরম অবনতি, নিজ ধর্ম-বিশ্বাসে সন্দেহ-সংশয় ও নামমাত্র ধর্ম পালন ইত্যাদি অবলোকন করে তিনি ইসলামের যথার্থ ও পরিপূর্ণ রূপ প্রকাশের কাজে আত্মনিয়োগ করেন। তাঁর বিশাল রচনাসমগ্র (প্রায় ৮৮টি পুস্তক) বক্তৃতা, আলোচনা, ধর্মীয় বিতর্ক (বাহাস) প্রভৃতিতে তিনি অকাট্য যুক্তি উপস্থাপন করে সাব্যস্ত করেন, ইসলাম-ই একমাত্র জীবন্ত ধর্ম এবং একমাত্র এরই বিশ্বাসসমূহ ধারণ ও পালন করার মাধ্যমে মানবকূল তার পরম স্রষ্টার সাথে সম্পর্ক ও যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। পবিত্র কুরআনের শিক্ষা ও ইসলাম ধর্মের বিধি-বিধানই কেবল মানবজাতিকে নৈতিকতা, উন্নততর বুদ্ধিবৃত্তি এবং আধ্যাত্মিকতার স্বর্ণশিখরে পৌঁছাতে পারে। তিনি  ঘোষণা করেন- কুরআন, বাইবেল ও হাদীসের ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী মহান আল্লাহ্ তাআলা তাঁকে মসীহ্ ও মাহ্দী হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। ঐশী আদেশে ১৮৮৯ সন হতে তিনি তাঁর হাতে সকলকে একত্র হওয়ার জন্য বয়া’ত গ্রহণ করা শুরু করেন যা এখন বিশ্বের ২০৪টি দেশজুড়ে কোটি কোটি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে গেছে। ১৯০৮ সনে প্রতিশ্রুত হযরত মসীহ্ মাওউদ (আ.)-এর মৃত্যুর পর হাজীউল হারমাইন হযরত মাওলানা হেকীম নুরুদ্দীন (রা.) খলীফাতুল মসীহ্ আউয়াল বা প্রথম খলীফা নির্বাচিত হয়ে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন।

১৯১৪ সনে খলীফাতুল মসীহ আউয়াল-এর মৃত্যুর পর হযরত মসীহ্ মাওউদ ও ইমাম মাহদী (আ.)-এর প্রতিশ্রুত পুত্র হযরত আলহাজ্জ মির্যা বশীরুদ্দীন মাহমুদ আহমদ (রা.) দ্বিতীয় খলীফা নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। হযরত মির্যা বশীরুদ্দীন মাহমুদ আহমদ (রা.) প্রায় ৫২ বছর খলীফাতুল মসীহ্ হিসেবে তাঁর কার্যক্রম চালিয়ে যান। ১৯৬৫ সনে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বড় পুত্র ও ইমাম মাহ্দীর প্রতিশ্রুত পৌত্র হযরত মির্যা নাসের আহমদ (রাহে.) খলীফা নির্বাচিত হন। প্রায় ১৭ বছর জামা’তের অভূতপূর্ব সেবা করার পর ১৯৮২ সনে তাঁর তিরোধান হয়। এরপর তাঁর ছোট ভাই হযরত মির্যা তাহের আহমদ (রাহে.) খলীফা নির্বাচিত হন। ১৯শে এপ্রিল ২০০৩ সন মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত খলীফাতুল মসীহ্ রাবে হযরত মির্যা তাহের আহমদ (রাহে.) জামা’তকে বিশ্বময় ব্যাপক পরিচিতি ও বর্তমানের শক্তিশালী অবস্থায় আনার ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব প্রদান করেন। হযরত মির্যা মাসরূর আহমদ, খলীফাতুল মসীহ্ আল খামেস (আই.) আহমদীয়া মুসলিম জামা’তের পঞ্চম খলীফা, আধ্যাত্মিক পিতা ও প্রধান হিসেবে বর্তমানে নেতৃত্ব দান করে চলেছেন এবং তিনি প্রতিশ্রুত মসীহ্ (আ.)-এর আধ্যাত্মিক আশিস লাভকারী এক সৌভাগ্যবান প্রপৌত্র।